শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪

স্বাধীনতা আর স্বেচ্ছাচারিতার মাঝে বিস্তর ফারাক

স্বাধীনতা আর স্বেচ্ছাচারিতার মাঝে বিস্তর ফারাক

স্বাধীনতা আর স্বেচ্ছাচারিতার মাঝে বিস্তর ফারাক

সোমবার, ১০ জুন, ২০২৪

 

 

৬৪ বার পড়া হয়েছে

আবু তালহাঃ
সামাজিক অবক্ষয় ব্যাপারটা বেশ মজার। ভোগ করতে ভালো লাগে, ভিকটিম হলে ভালো লাগে না। দুপুর ৩টার দিক, একটা রেস্টুরেন্টে এক ভাই এবং ভাবিকে দেখছিলাম। স্কুল ড্রেস পরে রেস্টুরেন্টে ভাবি এসছেন বলফ্রেন্ড নিয়ে।
বলফ্রেন্ড তার কোমরে, পেটে এবং শরীরের অন্যান্য জায়গায় হাত রেখে মনের ভাব আদান প্রদান করছিলেন। এখন প্রশ্ন হলো, এই মেয়েটা কি আপনার? বা এই মেয়ে কি আপনার বোন বা পরিচিত কেউ?
এই মেয়ে নিশ্চয়ই কোচিং/ক্লাশের করার কথা বলে এখানে এসছে। এখন এই পর্যন্ত ঠিক আছে। দাদাভাই যদি তাকে কোন হোটেলে নিয়ে উঠতেন ঘণ্টা দুইয়ের জন্যে, (সেটাও তো অসম্ভব না), তাহলে কি হতো বুঝতে পারছেন?
কনগ্রাচুলেশন্স, আপনি নানা হতে চলেছেন।
এখন আপনি মেয়ের বিয়ে কবে দিলেন, সেটা খুঁজে পাবেন না।
এজন্যই বলি, স্কুল কলেজে এমনকি ভার্সিটিতে উঠার পরেও বাচ্চা কই যায়, কার সাথে চলে, একটু খেয়াল রাখবেন। সম্পূর্ণ বুঝ না আসা পর্যন্ত যে কোন ভুল করে বসাটাই স্বাভাবিক। এতে সাফারার হবে পুরো পরিবার।
স্বাধীনতা অবশ্যই থাকা দরকার, কিন্তু স্বেচ্ছাচারিতা নয়।
স্বাধীনতা আর স্বেচ্ছাচারিতার মাঝে বিস্তর ফারাক।

ট্যাগ :

আরো পড়ুন