মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

রোজার আগেই সরগরম বাজারঃক্রেতার নাভিশ্বাস

রোজার আগেই সরগরম বাজারঃক্রেতার নাভিশ্বাস

রোজার আগেই সরগরম বাজারঃক্রেতার নাভিশ্বাস

শুক্রবার, ৯ এপ্রিল, ২০২১

 

 

৩০৫ বার পড়া হয়েছে

প্রিয় পাঠকঃরোজার আগে প্রভাব পড়েছে বাজারে।ক্রেতা বিক্রেতায় সরগরম হলেও দামের উর্ধগতির কারণে নাভিশ্বাস ক্রেতার। একদিকে করোনার প্রকোপ বাড়ছে অন্যদিকে নিত্যপণ্যের বাজার হয়ে উঠছে অস্থির। নগরের বাজারগুলো ঘুরে দেখা যায় ইফতারির জন্য প্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম এখন চড়া।
ক্রোতাদের অভিযোগ, বাজার মনিটরিং না থাকায় ভোগ্যপণ্যের দাম এখন নাগালের বাইরে। কতিপয় সিন্ডিকেট এ অস্থিতিশীলতার জন্য দায়ী বলে মনে করছেন তারা।
এছাড়া করোনার কারণে আয়ও কমেছে। তাই পণ্য কিনতে এখন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্তদের ত্রাহি অবস্থা।
শুক্রবার (৯ এপ্রিল) রিয়াউদ্দিনবাজার, চকবাজার, কাজির দেউড়ি বাজার ঘুরে ক্রেতা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এসব বাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি টমেটো ২০ টাকা, বেগুন ৪০ টাকা, গাজর ২৫ থেকে ৩৫ টাকা, কাঁচা মরিচ ৬৫ টাকা, মিষ্টি কুমরার ৩৫ টাকা, খিরা ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, পেঁপে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, আলু ২০ থেকে টাকা টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কেজিপ্রতি ছোলা ৭০ থেকে ৮০, পেঁয়াজ ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া দেশি রসুন ৫০ টাকা, দেশি আদা ৬০ থেকে ৬৫ টাকা এবং চায়না আদা ১২০ থেকে ১৩০ টাকায় বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
চালের বাজারে প্রতি কেজি মিনিকেট ৬৮ থেকে ৭০ টাকায়, পোলাওয়ের খোলা চাল ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারে প্রতি কেজি খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ৬৮ টাকায়।
মাংসের মধ্যে ব্রয়লার মুরগি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩৪০ থেকে ৩৫০ টাকায়, লেয়ার মুরগির ১৯০ থেকে ২০০ টাকা। প্রতিকেজি খাসির মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায়, গরুর মাংস ৫৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজারে প্রতিকেজি রুই মাছ ২৫০ টাকা, চিংড়ি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, কাতল ১৭০ টাকা, তেলাপিয়া ১৪০ টাকা, রূপচাঁদা আকারভেদে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ট্যাগ :

আরো পড়ুন