wordpress-seo
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114advanced-ads
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114প্রিয় পাঠকঃভোজ্যতেল সরবরাহে মিল পর্যায়ের বিভিন্ন অনিয়ম পেয়ে সরবরাহকারী তিনটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের তলব করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।এই তিনটি প্রতিষ্ঠান হল টি কে গ্রুপ, এস আলম গ্রুপ ও বাংলাদেশ এডিবল অয়েল (রূপচাঁদা ব্র্যান্ড)।
পাশাপাশি বাংলাদেশ এডিবল অয়েল মিলে ভোক্তা অধিদপ্তরের টিম নিয়োগ করা হয়েছে। তারা নারায়ণগঞ্জে কারখানায় তেলের উৎপাদন ও সরবরাহ কার্যক্রম নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করবে।ভোজ্যতেলের বাজারে চলমান অস্থিরতার মধ্যে সোমবার ভোক্তা অধিকার থেকে পাঠানো চিঠিতে এসব সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানার মইজ্জারটেকে এস আলমের কারখানা পরিদর্শনে গিয়ে পাওয়া অনিয়মের ব্যাখ্যা চেয়ে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, তাদের কারখানায় ড্রামের গায়ে পণ্যের নাম, মেয়াদ ও মূল্য উল্লেখ নেই। তেল রিফাইনারি ও বোতলজাতকরণ শাখা বন্ধ। ৫ লিটারের মোড়কে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৮৩৫ টাকা লেখা, যা সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি।
গত ১৩ মার্চ এস আলম গ্রুপের ওই কারখানা পরিদর্শনে এসব অনিয়ম পাওয়ার পর ২৭ মার্চ আবারও পরিদর্শন করা হয়। দ্বিতীয় বার দেখা যায়, সরবরাহ আদেশ বা এসওতে একক মূল্যের উল্লেখ নেই। নিয়মবহির্ভূতভাবে এসওগুলো কারখানায় আসার আগে হাতবদল হচ্ছে।
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান অথবা ব্যবস্থাপনা পরিচালককে এসব অনিয়মের ব্যাখ্যা দিতে আগামী ৩০ মার্চ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জে টিকে গ্রুপের কারখানায় পাওয়া অনিয়ম সম্পর্কে চিঠিতে বলা হয়, কোম্পানি ফেব্রুয়ারি মাসে ২৭ হাজার ৩৭১ টন পাম তেল বিপণন করলেও মার্চে এসে তা কমে ২১ হাজার ১১৯ টনে নামে।সরবরাহ কমে যাওয়ার ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য ৩০ মার্চ টিকে গ্রুপের প্রতিনিধিকে ডেকে পাঠানো হয়েছে।
ফেব্রুয়ারি মাসে রূপচাঁদা ব্রান্ডের কারখানায় ১৪ হাজার ৩৮ টন তেল সরবরাহ করা হলেও মার্চ মাসে তা ৮২৬৩ টনে নেমে আসে। তাদের কাছেও সরবরাহ স্বল্পতার ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।