wordpress-seo
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114advanced-ads
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114প্রিয় পাঠকঃদক্ষিণ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতির দাবিদার ভারত ও বাংলাদেশকে ভিখারী বলা পাকিস্তানও এখন বাংলাদেশের চেয়ে গরীব।ঢাকাকে অনুসরণ করার বিকল্প নেই দিল্লি ও ইসলামাবাদের বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
অর্ধশতাব্দী আগে বাংলাদেশ তুলনায় অনেক বেশি ধনী আর শক্তিশালী পাকিস্তান থেকে স্বাধীন হয়েছিলো। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর মার্কিন বন্ধুরা বারবার বলেছেন, এটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হতে যাচ্ছে। হেনরি কিসিঞ্জারের তলাহীন ঝুড়ির তকমা বহুদিন বাংলাদেশকে বয়ে বেড়াতে হয়েছে।
সেই বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় এক বছরে ৯ শতাংশ বেড়েছে এখন ২ হাজার ২২৭। আর পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৫৪৩ ডলার। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বাংলাদেশের চেয়ে ৭০ শতাংশ ধনী ছিলো আর আজ বাংলাদেশ ৪৫ শতাংশ বেশি ধনী। পাকিস্তানি অর্থনীতিবীদরাই বলছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকার কাছে আর্থিক সহায়তা নিতে পারে ইসলামাবাদ।
অতি আত্মবিশ্বাসী ভারতও হুট করে টের পেয়েছে, তারা বাংলাদেশের চেয়ে দরিদ্র। ২০২০-২১ সালে ভারতের মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৯৪৭ ডলার। ভারতের অতি ডানপন্থী গ্রুপগুলো বলার চেষ্টা করছে, অতি দারিদ্রতার কারণে বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসীতে ভেসে গেছে তাদের দেশ। কিন্তু বাস্তবতা হলো পুরো ভারত তো বটেই, সীমান্তবর্তী যে কোনও রাজ্যের চেয়েই বাংলাদেশ অনেক অনেক বেশি ধনী।
যখন জিডিপি’র সংখ্যা প্রকাশ পায়, দেখা যায় ভারতের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমগুলো অস্বীকৃতি আর তুলনা নিয়ে ফেটে পড়ে। আর বাংলাদেশি গণমাধ্যমগুলো করে তুলনামূলক সংযত আচরণ। এটা আসলে আত্মবিশ^াসেরই প্রকাশ।
৩টি স্তম্ভের উপর দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি। এগুলো হলো; রপ্তানি, সামাজিক উন্নতি এবং আর্থিক সক্ষমতা। ২০১১ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে প্রতিবছর ৮.৬ শতাংশ হারে, আর বিশে^র বেড়েছে ০.৪ শতাংশ হারে। এছাড়া নারীদের শ্রমে যুক্ত করতে পেরেছে বাংলাদেশ, যা পারেনি ভারত ও পাকিস্তান।
Sorry. No data so far.
Sorry. No data so far.