wordpress-seo
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114advanced-ads
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114প্রিয় পাঠকঃগ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।রোববার (৮ জানুয়ারি) বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির গণশুনানিতে এ সুপারিশ করে বিইআরসির কারিগরি কমিটি।
এর আগে রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশনের শহীদ এ কে এম শামসুল হক খান অডিটরিয়ামে সকাল থেকে শুনানি শুরু হয়।সর্বশেষ ২০২০ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি পায়।
গত ২১ নভেম্বর বিদ্যুতের পাইকারি দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বৃদ্ধি করে বিইআরসি। এরপর বিদ্যুতের খুচরা দাম বৃদ্ধির আবেদন করে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। সবগুলো প্রতিষ্ঠান বলছে পাইকারি দাম বৃদ্ধির পর খুচরা দাম না বাড়ালে তারা আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে।
পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) জানিয়েছে, গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম না বাড়লে তাদের ১ হাজার ১২৭ কোটি টাকা ক্ষতি হবে। একইভাবে পিডিবি ২৩৪ কোটি, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) ১ হাজার ৫৫১ কোটি, ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) ১ হাজার ৪০২ কোটি টাকা, নর্দান ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) বলছে, তাদের ৫৩৫ কোটি টাকা লোকশান হবে। ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিও (ওজোপাডিকো) তাদের ক্ষতির কথা জানিয়েছে।
গত ২১ নভেম্বর বিতরণ কোম্পানির জন্য পাইকারি দর ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়। তবে বিদ্যুতের গ্রাহক পর্যায়ে দাম বাড়ে ২০২০ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি।