Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the wordpress-seo domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114

Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the advanced-ads domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
দেশে আসবে হাইড্রোজেনচালিত কার - PreyoPathok

বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

দেশে আসবে হাইড্রোজেনচালিত কার

দেশে আসবে হাইড্রোজেনচালিত কার

দেশে আসবে হাইড্রোজেনচালিত কার

বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

 

 

৫২৪ বার পড়া হয়েছে

প্রিয় পাঠকঃযুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে ২০২১ সালের মধ্যে হাইড্রোজেন চালিত কার আসবে। সোমবার(২২ ফেব্রুয়ারি) এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আনোয়ার হোসেন একথা বলেন।
কর্মশালায় স্রেডার চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হাবিবুর রহমান ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আফতাব আলী শেখ। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন হাইড্রোজেন এনার্জি গবেষণাগার স্থাপন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. আবদুস সালাম।
সিনিয়র সচিব আনোয়ার হোসেন বলেন, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলে প্রযুক্তি খাতে এগোতে হবে। গ্যাস বা কয়লা একদিন ফুরিয়ে যাবে। সেজন্য আমাদের বিকল্প চিন্তা-ভাবনা করতে হবে। দক্ষিণ কোরয়িা ও জার্মানি হাইড্রোজেন জ্বালানিতে অনেক এগিয়ে গেছে। বিশ্বজুড়ে এটা নিয়ে কাজ করছে। এক বছরের মধ্যেই হাইড্রোজেন কার আসবে। কয়লা, পেট্রোল, ডিজেল যত বেশি পোড়ানো হয় কার্বন ততই বাড়ে। ‘হাইড্রোজেন জ্বালানি পরিবেশবান্ধব। বায়ু ও পানি থেকে এই জ্বালানি তৈরি করা যায়। যতদিন হিমালয় পর্বত আছে ততদিন দেশে পানির অভাব হবে না।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ও বায়োমাস আছে। পানি ও বায়োমাসকে কাঁচামাল হিসেবে সফল ব্যবহারে অসংখ্য ইউনিট হাইড্রোজেন উৎপাদন সম্ভব। বাংলাদেশে কাচাঁমাল হিসেবে এ দু’টির সফল ব্যবহারের মাধ্যমে একটি মজবুত জ্বালানি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত সম্ভাবনাময়।
সীমিত আকারের হাইড্রোজেন উৎপাদনের জন্য পাইলট প্ল্যান্ট স্থাপন, হাইড্রোজেন মজুদের জন্য ইনোভেটিভ পদার্থের সংশ্লেষ বা উন্নয়ন এবং হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল প্রস্তুতকরণের পাশাপাশি প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট দক্ষ জনবল তৈরি করা চলমান হাইড্রোজেন এনার্জি গবেষণাগার স্থাপন প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য।

ট্যাগ :

আরো পড়ুন