Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the wordpress-seo domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114

Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the advanced-ads domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
'টাকার জন্য বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করার প্রক্রিয়া আটকে আছে' - PreyoPathok

বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

‘টাকার জন্য বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করার প্রক্রিয়া আটকে আছে’

বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় ওয়াশিংটন যাচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

‘বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় ওয়াশিংটন যাচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

 

 

৪৮৪ বার পড়া হয়েছে

প্রিয় পাঠকঃঅর্থায়ন শর্ত ও টাকার অভাবে বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করার প্রক্রিয়া আটকে আছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।রবিবার (২১ ফেব্রুয়ারি) ফরেন সার্ভিসেস একাডেমিতে একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন এ কে আব্দুল মোমেন।
তিনি জানান, ‘রাষ্ট্রীয় ভাষা বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে চালু করতে হলে প্রতিবছর সংস্থাটিকে ৬০ কোটি ডলার দিতে হবে। কিন্তু, আমরা টাকা দেয়ার অঙ্গীকার করতে পারিনি।’
বাংলা ভাষাকে দাপ্তরিক ভাষা করতে জাতিসংঘের কোনও আপত্তি নেই জানিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, ‘জাতিসংঘ জানিয়েছে বাংলাকে দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করলে তো খরচ হবে, খরচটা কে দেবে। তোমরা যদি দাও তাহলে সদস্য রাষ্ট্রকে বলো, কোনও অসুবিধা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রথম পাঁচটি দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে অন্তভুর্ক্ত হয় জাতিসংঘের সৃষ্টির সময়। পরবর্তীতে একটি নতুন ভাষা হয়েছে আরবি। এরপর প্রায় ১৯ বছর ধরে আরবি ভাষাভাষী দেশগুলো এ খরচ বহন করে আসছে।’ এছাড়া হিন্দি, জাপানি ও জার্মান ভাষার জন্য প্রস্তাব করা হয়েছিলো একই কারণে সেগুলোও হয়নি।
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের আশা একদিন না একদিন হবে, বাংলার প্রতি মানুষের নজর আরও বাড়বে।’

ট্যাগ :

  • Sorry. No data so far.

  • Sorry. No data so far.

আরো পড়ুন