wordpress-seo
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114advanced-ads
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114প্রিয় পাঠকঃকর ব্যবস্থাকে কীভাবে আরও সহজ করা যায়, করের বোঝা কমানো যায় ও সহজ পরিবেশ তৈরি করা যায়— সেই লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কাজ করছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
রোববার চট্টগ্রাম চেম্বারের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা জানান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, কর পরিশোধ করার প্রক্রিয়া আরও সহজ করা হবে। এছাড়া কর আদায়ে অটোমেশন ব্যবস্থা যুক্ত করার কাজ চলছে। এটি করলে অনেক সমস্যার সমাধান হবে।
তিনি বলেন, যেসব করপোরেট প্রতিষ্ঠান রিটার্ন দাখিল করছে না, তাদের তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে। বৃহৎ কোম্পানিসমূহের অনলাইন ব্যবসাকে করের আওতায় আনা হচ্ছে। এসএমই খাতের উন্নয়নের স্বার্থে সক্ষমতা অর্জিত হলে দেশে উৎপাদিত হয় এমন পণ্য আমদানি করা হবে না।
প্রাক বাজেট আলোচনায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা অনলাইন ব্যবসায়ীদের ওপর ভ্যাট-ট্যাক্স আরোপ আরও বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন। এ বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, অনলাইন ব্যবসা মাত্র বিকশিত হচ্ছে। তাদের ওপর কর আরোপ না করারও অনুরোধ রয়েছে। তাদের কঠিন হাতে ধরা যাবে না। এ খাতে নারী ও তরুণ প্রজন্মের আত্মকর্মসংস্থান বেড়েছে। আমরা কড়াকড়ি করতে চাই না। তবে বড় বড় অনলাইন ব্যবসায়ীদের করের আওতায় এনেছি।
মতবিনিময় সভায় চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় ব্যক্তি করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন বলে মনে করি। বিভিন্ন কারণে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তাই এ সীমা তিন লাখ টাকা থেকে চার লাখ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা, পরবর্তী চার লাখ টাকা পর্যন্ত পাঁচ শতাংশ, পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ১০ শতাংশ, ছয় লাখ টাকা পর্যন্ত ১৫, সাত লাখ টাকা পর্যন্ত ২০ শতাংশ এবং তদূর্ধ্ব ২৫ শতাংশ হারে কর নির্ধারণের প্রস্তাব করেন।
Sorry. No data so far.
Sorry. No data so far.