প্রিয় পাঠকঃবিদ্যুৎ উৎপাদনে শুল্ক-কর ছাড় পেলেও ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তি অনুযায়ী আদানি পাওয়ার সেটি বাংলাদেশকে জানাতে বাধ্য নয় বলে মনে করেন সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এ আরাফাত৷
‘ডয়চে ভেলে খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়’ টকশো-তে এই পর্বের আলোচনার বিষয় ছিল ‘আদানি বিদ্যুতে বাংলাদেশের লাভক্ষতি’৷ এবারের পর্বে অতিথি হিসেবে আরও ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি৷
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিক্রির জন্য ভারতের ঝাড়খণ্ডে এক হাজার ৬০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে আদানি। ২০১৯ সালে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জমিকে বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল বা এসইজেড ঘোষণা করে ভারত সরকার৷ এর ফলে এই কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে কর ও শুল্ক ছাড় পাচ্ছে আদানি৷
তবে বাংলাদেশ ও ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য বলছে, চুক্তি অনুযায়ী কর ছাড়ের বিষয়টি আদানির বাংলাদেশকে ৩০ দিনের মধ্যে জানানোর কথা থাকলেও সেটি জানানো হয়নি৷
Sorry. No data so far.
Sorry. No data so far.