Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the wordpress-seo domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114

Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the advanced-ads domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/preyopathok/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
করোনাকালে কাজ হারিয়েছে সাড়ে ৩ লাখ শ্রমিক, কারখানা বন্ধ ২৩২টি - PreyoPathok

বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

করোনাকালে কাজ হারিয়েছে সাড়ে ৩ লাখ শ্রমিক, কারখানা বন্ধ ২৩২টি

করোনাকালে কাজ হারিয়েছে সাড়ে ৩ লাখ শ্রমিক, কারখানা বন্ধ ২৩২টি

করোনাকালে কাজ হারিয়েছে সাড়ে ৩ লাখ শ্রমিক, কারখানা বন্ধ ২৩২টি

শনিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২১

 

 

৬৬২ বার পড়া হয়েছে

প্রিয় পাঠকঃকরোনাকালে তৈরি পোশাক খাতে চাকরি হারিয়েছেন ৩ লাখ ৫৭ হাজার শ্রমিক। এই সময়ে বন্ধ হয়েছে ২৩২টি কারখানা বা ১১ শতাংশ। যার মধ্যে বিজিএমইএ-ভুক্ত কারখানা রয়েছে ১৮০টি।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত আজ শনিবার এক সেমিনারে প্রকাশিত গবেষণায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। মহামারি করোনার সময়ে পোশাক খাতের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে গবেষণা করে সিপিডি।
গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, করোনাকালে পোশাক কারখানা সংকোচিত হয়েছে ১১ শতাংশ। কেবল ৭০ শতাংশ কারখানা বেতন দিতে পেরেছে শ্রমিকদের। গেল এপ্রিল এবং মে মাসে সবচেয়ে বেশি আর্থিক সংকট তৈরি হয়।করোনার শুরুতেই সংকটে পড়ে ছোট-বড় অনেক কারখানা। ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য শিরীন আখতার বলেন, পোশাক খাতকে এগিয়ে নিতে নতুন করে ভাবতে হবে। করোনা পরবর্তী পোশাক খাতের সঙ্গে শ্রমিকদের খাপ খাওয়াতে প্রশিক্ষণ বাড়ানোর ওপর জোর দেন তিনি।
বিকেএমইএ সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম দাবি করেন, মাত্র ১০ শতাংশ কারখানা লাভে রয়েছে। আর ৮০ শতাংশ কারখানা লোকসানের মধ্যেও উৎপাদন চালিয়ে নিচ্ছেন মালিকরা। তিনি বলেন, সব ধরনের কাঁচামারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার পরেও ক্রেতারা দাম তৈরি পোশাকের মূল্য বাড়ায়নি। এই জায়াগায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, আমাদের জরিপকালে কোনো শ্রমিক তথ্য দিতে রাজি হননি। কারণ হিসেবে জানা গেছে, যদি কেউ করোনা শনাক্ত হন। আর এটা জানাজানি হলে, তাহলে তাকে বেতন ছাড়াই ছুটি কাটাতে হবে। এই ঝুকি কেউ নিতে চান নাই। তাই তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন।

ট্যাগ :

আরো পড়ুন